ফ্রিজ কিভাবে ব্যবহার করতে হয়
ফ্রিজ কিভাবে ব্যবহার করতে হয়? এ বিষয়গুলো জেনে তারপরে আমাদেরকে ফ্রিজ ব্যবহার করতে হবে। আমাদের দৈনন্দিন কাজে আমরা বিভিন্ন ধরনের খাবার সংরক্ষণ করার জন্য ফ্রিজ ব্যবহার করি। অনেকেই ফ্রিজ কিভাবে ব্যবহার করতে হয়? এ বিষয়টি সম্পর্কে জানেনা। সাধারণত তাদের জন্য ফ্রিজ কিভাবে ব্যবহার করতে হয়? এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
তাহলে চলুন দেরি না করে ঝটপট ফ্রিজ কিভাবে ব্যবহার করতে হয়? তা জেনে নেওয়া যাক। উক্ত বিষয়টি সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
পেজ সূচিপত্রঃ ফ্রিজ কিভাবে ব্যবহার করতে হয়
- ফ্রিজ কিভাবে ব্যবহার করতে হয়
- ফ্রিজ ব্যবহারের ক্ষেত্রে ২০টি নিয়ম
- বিদ্যুৎ বিল কমাতে ফ্রিজের ব্যবহার
- ফ্রিজে কোন খাবারগুলো রাখা যাবে না
- আমাদের শেষ কথা
ফ্রিজ কিভাবে ব্যবহার করতে হয়
ইলেকট্রনিক্স প্রতিটি জিনিসেরই ব্যবহারের কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। ঠিক তেমন আমাদের দৈনন্দিন ব্যবহৃত অতি গুরুত্বপূর্ণ ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস হল ফ্রিজ। আমরা প্রতিদিন খাদ্য সংরক্ষণ করার জন্য ফ্রিজ ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু ফ্রিজ কিভাবে ব্যবহার করতে হয়? এ বিষয়ে অনেকের জানা নেই। যেহেতু বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ তাই আমাদের সকলকেই ফ্রিজ কিভাবে ব্যবহার করতে হয়? এ বিষয়ে জানতে হবে।
আরো পড়ুনঃ ৫০+ সিঙ্গার ফ্রিজের মূল্য তালিকা ২০২৩
আমরা যদি ফ্রিজের ব্যবহারের নিয়ম না জেনে ইচ্ছামত ব্যবহার করি তাহলে এটি তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। এখনকার সময় প্রতিটি পরিবারের তাদের দৈনন্দিন খাবার সংরক্ষণ করার জন্য ফ্রিজ রয়েছে। আপনি যদি নতুন ফ্রিজ কেনার চিন্তাভাবনা করে থাকেন তাহলে অবশ্যই এর ব্যবহার সম্পর্কে জেনে নিন।
ফ্রিজ কিভাবে ব্যবহার করতে হয় বিস্তারিত জানুনঃ
১। নতুন ফ্রিজ কেনার পরে এটিকে বাসায় নিয়ে আসার আগেই বৈদ্যুতিক লাইনগুলো ঠিকঠাক আছে কিনা এ বিষয়ে ভালোভাবে দেখে নিতে হবে। প্রয়োজন হলে ইলেকট্রিক মিস্ত্রি থেকে তারপরে প্রতিটি লাইন ভালোভাবে চেক করে নিতে হবে।
২। ফ্রিজ ব্যবহার করার সময় মাল্টিপ্লাগ ব্যবহার করা যাবে না এছাড়া মাল্টিবোর্ড দুর্বল সকেট অথবা বৈদ্যুতিক লাইনের লুজ সংযোগ দেওয়া যাবে না। এ বিষয়গুলো প্রতি বিশেষভাবে নজর রাখতে হবে।
৩। ফ্রিজ বাড়িতে রাখার ক্ষেত্রে এমন স্থানে রাখতে হবে যেন পেছনের দিকে একটু হেলে থাকে। এতে করে ফ্রিজের মধ্যে জমে থাকা পানি যথাস্থানে জমা হতে পারবে।
৪। এছাড়া ফ্রিজে রাখার ক্ষেত্রে আরেকটি বিষয় সরাসরি মেঝেতে ফ্রিজ না রেখে ফ্রিজে রাখার স্ট্যান্ড রয়েছে সাধারণত তার ওপরে রাখতে হবে।
৫। ফ্রিজ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নিয়ে যাওয়ার পরে সঙ্গে সঙ্গে চালু করা যাবে না। কয়েক ঘন্টা বন্ধ রাখতে হবে এরপরে চালু করতে হবে না হলে ফ্রিজের গ্যাস লাইন বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
৬। ফ্রিজের ভেতরে যতটুকু জায়গা রয়েছে সাধারণত সেটুকু খাবার রাখার চেষ্টা করতে হবে। অতিরিক্ত গাদাগাদি করে খাবার রাখা যাবে না। আশা করি ফ্রিজ কিভাবে ব্যবহার করতে হয়? এ বিষয়ে সম্পর্কে একটা ধারণা পেয়েছেন।
ফ্রিজ ব্যবহারের ক্ষেত্রে ২০টি নিয়ম
বর্তমান সময়ে আমাদের সকলের বাড়িতে ফ্রিজ রয়েছে। আমাদের সঠিকভাবে ফ্রিজ ব্যবহার না করার কারণেই তাড়াতাড়ি ফ্রিজে নষ্ট হয়ে যায়। এখন আপনি যদি ফ্রিজ ব্যবহারের ক্ষেত্রে ২০টি নিয়ম জেনে রাখতে পারেন তাহলে ফ্রিজের কোন সমস্যা হবে না। তাই আপনাদের সুবিধার্থে এখন ফ্রিজ ব্যবহারের ক্ষেত্রে ২০টি নিয়ম আলোচনা করা হবে।
ফ্রিজ ব্যবহারের ক্ষেত্রে ২০টি নিয়মঃ
১। ফ্রিজ কিনে এনে আমরা যেখানে সেখানে রেখে দেই কিন্তু এমনটা করা যাবে না। ফ্রিজ রাখার ক্ষেত্রে দেওয়ালে ঘেঁষে রাখা যাবে না। ফ্রিজ রাখার ক্ষেত্রে দেওয়ালের ১৫-২০ সেন্টিমিটার দূরে রাখতে হবে।
২। ফ্রিজ এমন স্থানে এবং এমন জায়গাতে রাখতে হবে যেন ফ্রিজের দরজা গুলোকে খোলা এবং বন্ধ করা যায়। ফ্রিজ একেবারে ফ্লোরে রাখা উচিত নয় এক্ষেত্রে ফ্রিজ রাখার স্ট্যান্ড রয়েছে সেখানে রাখতে হবে।
৩। ফ্রিজ ব্যবহার করার ক্ষেত্রে এবং দীর্ঘদিন যেন ভালো থাকে তার জন্য আপনাকে কয়েক মাস পর ফ্রিজ ভালো ভাবে পরিষ্কার করতে হবে। যেন ফ্রিজ এবং ফ্রিজের মধ্যে থাকা খাবার গুলো ভালো থাকে।
৪। আমরা নিয়মিত ফ্রিজের মধ্যে থেকে একটা শব্দ শুনতে পায়। যদি কখনো এই শব্দ অতিরিক্ত বেশি হয়ে যায় তাহলে এটি বড় ধরনের সমস্যার লক্ষণ তাই ফ্রিজের মিস্ত্রি ডেকে ঠিক করতে হবে।
৫। কাঁচা সবজি ফ্রিজে রাখার ক্ষেত্রে পলিথিনের প্যাকেটে ভরে রাখতে হবে। এতে করে সবজিগুলো শুকাবে না এবং দীর্ঘদিন ধরে ভালো থাকবে।
৬। যেকোনো ধরনের ফল সেটি যদি পচা হয় তাহলে এ ধরনের ফল ফ্রিজে রাখা উচিত নয়। আবার বেশ কিছু ফল রয়েছে যেমনঃ কলা, তরমুজ, ফুটি ইত্যাদি এ ফলগুলো ফ্রিজে রাখা যাবেনা।
৭। একেবারে গরম কোন ধরনের খাবার ফ্রিজে রাখা যাবে না এক্ষেত্রে আপনাকে গরম খাবারটিকে ঠান্ডা করে নিতে হবে তারপরে ফ্রিজে রাখতে হবে।
৮। আপনি যদি ফ্রিজে কোন ধরনের তরল পদার্থ রাখতে চান তাহলে সেটিকে ভালোভাবে ঢেকে রাখতে হবে অথবা বক্স এর ভেতরে রাখার চেষ্টা করতে হবে।
৯। যে সকল খাবারের সুগন্ধ রয়েছে সাধারণত এই খাবারগুলো রাখা যাবে না। এ ধরনের খাবার আসলে ফ্রিজে থাকা অন্যান্য খাবারগুলো নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
১০। আপনি যদি দীর্ঘদিন রেখে কোন ধরনের খাবার সংরক্ষণ করতে চান তাহলে আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে ফ্রিজের ভেতরকার তাপমাত্রা ০ ডিগ্রি রয়েছে কিনা। এর থেকে বেশি হলে সমস্যা আবার কম হলেও সমস্যা।
১১। আমাদের মধ্যে অনেকে আসে যারা সকল ধরনের খাবার ফ্রিজে রেখে দেই। কিন্তু বেশ কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো ফ্রিজে রাখা একেবারেই ঠিক হবে না যেমন ভাজা পড়া জাতীয় খাবার।
১২। যদি কোন সময় অতিরিক্ত লোডশেডিং হয় তাহলে ফ্রিজ কম খোলার চেষ্টা করুন। কারণ দীর্ঘ সময় ধরে ফ্রিজ বন্ধ থাকার কারণে অতিরিক্ত খুললে নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
১৩। আপনি যদি মনে করেন আপনার ফ্রিজ সঠিকভাবে খাবারগুলো ঠান্ডা করতে পারছেনা তাহলে থার্মোস্ট্যাট দিয়ে পরীক্ষা করে নিতে হবে। সাধারণত ফ্রিজে অতিরিক্ত বরফ জমে যায় তাহলে এই সমস্যাটি দেখা দিতে পারে।
১৪। কোন খাবার ফ্রিজের কোন স্থানে রাখবেন সাধারণত এটি আপনাকে নির্ধারণ করে নিতে হবে। কারণ সকল ধরনের খাবার এক জায়গাতে রাখলে একটি গন্ধ অন্যটিতে চলে যেতে পারে।
১৫। ফ্রিজের দরজা কখনো ৩০ সেকেন্ডের বেশি খুলে রাখা যাবে না। যদি এর বেশি সময় ধরে খুলে রাখা হয় তাহলে গরম বাতাস মধ্যে প্রবেশ করে ফ্রিজের উপরে চাপ সৃষ্টি করে এবং বিদ্যুৎ বিল বেশি আসে।
১৬। ফ্রিজকে যদি এক স্থান থেকে অন্য স্থানে পরিবর্তন করার প্রয়োজন হয় তাহলে ফ্রিজকে হালকা কাত করে এরপরে সাবধানতার সাথে নিয়ে যেতে হবে।
আরো পড়ুনঃ ওয়াল্টন ফ্রিজ ১৪ সেফটি দাম ২০২৩ বাংলাদেশ
১৭। ফ্রিজের ভেতরকার খাবারগুলোকে সঠিক রাখার জন্য ফ্রিজের ভেতরকার তাপমাত্রা ঠিক আছে কিনা এ বিষয়গুলোর উপরে বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে।
১৮। ফ্রিজ পরিষ্কার করার সময় অবশ্যই ফ্রেশকে বন্ধ করে তারপরে ভালোভাবে ডিটারজেন্ট দিয়ে পরিষ্কার করবেন। বিশেষ করে যদি দীর্ঘদিন পরে পরিষ্কার করেন তাহলে আরো ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে।
১৯। আপনি যদি আপনার ফ্রিজটি দীর্ঘদিন ধরে ভালো রাখতে চান তাহলে ফ্রিজ অতিরিক্ত খোলা যাবে না। যদি ফ্রিজ অতিরিক্ত খোলা হয় তাহলে বাইরের আবহাওয়া ফ্রিজের মধ্যে প্রবেশ করে এবং এতে তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
২০। যদি আপনি কখনো লক্ষ্য করেন যে আপনার ফ্রিজে খাবারগুলো দুর্গন্ধ হয়েছে তাহলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সেই খাবারগুলো বের করে ফেলতে হবে।
বিদ্যুৎ বিল কমাতে ফ্রিজের ব্যবহার
আপনি যেহেতু ফ্রিজ কিভাবে ব্যবহার করতে হয়? এ বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তাই ইতিমধ্যেই আমরা অনেকগুলো ব্যবহারের নিয়ম আপনাদের জানিয়েছি। ফ্রিজ যদি সঠিকভাবে ব্যবহার করা যায় তাহলে বিদ্যুৎ বিল কম আসবে। সঠিকভাবে ফ্রিজ ব্যবহার করতে শিখুন।
নিয়ম না জেনে ফ্রিজ ব্যবহার করার কারণে মাস শেষে অনেক বড় অংকের বিল আমাদের কাছে চলে আসে। এ নিয়ে অনেকেই চিন্তায় থাকে। এখন আপনি যদি চান যে আপনার বিদ্যুৎ বিল কম আসুক তাহলে আপনাকে অবশ্যই ফ্রিজ ব্যবহারের বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে সেগুলো মেনে চলতে হবে।
১। প্রথমত ফিরিয়ে চারপাশে ভালো হবে খোলামেলা পরিবেশ রাখতে হবে। ফ্রিজের উপরে অথবা আশেপাশে কোন ধরনের আসবাবপত্র বা জিনিস রাখা যাবে না। যদি রাখা হয় তাহলে ফ্রিজ ঠান্ডা হতে অনেক বেশি সময় নেই যার ফলে বিদ্যুৎ বেশি প্রয়োজন হয়।
২। অনেক সময় ফ্রিজের কনডেন্সারে ময়লা আবর্জনা জমে যাওয়ার কারণে সেটি সঠিকভাবে তাপ বিকিরণ করতে পারেনা। যার ফলে অতিরিক্ত মাত্রার বিদ্যুৎ খরচ করতে হয়। সাধারণত তাই বিদ্যুৎ বিল বেশি আসে। এক্ষেত্রে আপনাকে নিয়মিত ফ্রিজের কনডেন্সার পরীক্ষা করতে হবে। বছরে কয়েকবার পরিষ্কার করতে হবে।
৩। অনেক সময় আমাদের অসচেতনতার কারণে ফ্রিজের দরজা ভালোভাবে লাগে না এবং দীর্ঘ সময় ধরে ফ্রিজের দরজায় ভাবেই খোলা থাকে। তাই ফ্রিজ খোলার পরে লাগানোর সময় ভালোভাবে লক্ষ্য করতে হবে দরজা ভালোভাবে লেগেছে কিনা। দীর্ঘ সময় ধরে ফ্রিজের দরজা খোলা থাকলে ঠান্ডা বাতাস বাইরে বেরিয়ে যাই যার ফলে বেশি বিদ্যুৎ খরচ হয়।
৪। অতিরিক্ত গরম খাবার ফ্রিজে রাখা যাবে না। সাধারণত অতিরিক্ত গরম খাবার যদি ফ্রিজে রাখা হয় তাহলে এটিকে ঠান্ডা করতে ফ্রিজের অনেক বেশি এনার্জি নষ্ট হয়। যার ফলে কিছু অতিরিক্ত বিদ্যুৎ খরচ হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে কখনোই গরম খাবার ফ্রিজে রাখবেন না।
৫। ফ্রিজে যদি অপ্রয়োজনীয় কোন কিছু থাকে যেমন কোন বোতল অথবা আসবাবপত্র তাহলে সেগুলোকে বের করে নিতে হবে। যদি ফ্রিজে রাখার মত কোন জিনিস না থাকে তাহলে অযথা কোনো জিনিস রাখবেন না এক্ষেত্রে ফ্রিজ বন্ধ করে রাখতে পারেন। ফ্রিজে বেশি খালি জায়গা থাকলে তাপমাত্রা ধরে রাখার ক্ষমতা অনেক কমে যায় তাই বন্ধ রাখাই উত্তম কাজ।
ফ্রিজে কোন খাবারগুলো রাখা যাবে না
আমরা অনেকেই ফ্রিজে কোন খাবারগুলো রাখা যাবে না এ বিষয়ে পাত্তা না দিয়ে সব ধরনের খাবার ফ্রিজে রেখে দেই। যার ফলে ফ্রিজে থাকা ভালো খাবার গুলো গন্ধ হয়ে যায়। তাই ফ্রিজ ব্যবহার করার অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল ফ্রিজে কোন খাবারগুলো রাখা যাবে না এ বিষয়ে সম্পর্কে ভালোভাবে ধারণা নেওয়া।
আরো পড়ুনঃ আজকে ওয়ালটন ফ্রিজের মূল্য তালিকা ২০২৩ - ওয়ালটন ফ্রিজের দাম ২০২৩
- আলু
- পেঁয়াজ
- মধু
- কফি
- বিভিন্ন ধরনের পিঠা
- জলপাইয়ের তেল
- রসুন
- গুড়া মসলা
- ভেষজ উদ্ভিদ
- তুলসী পাতা
- গন্ধযুক্ত ফল
আমাদের শেষ কথাঃ ফ্রিজ কিভাবে ব্যবহার করতে হয়
প্রিয় পাঠকগণ আজকের এই আর্টিকেলে ফ্রিজ কিভাবে ব্যবহার করতে হয়? ফ্রিজ ব্যবহারের ক্ষেত্রে ২০টি নিয়ম, বিদ্যুৎ বিল কমাতে ফ্রিজের ব্যবহার, ফ্রিজের সঠিক তাপমাত্রা কত হতে হবে? এই বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আপনারা উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে পরিষ্কারভাবে ধারণা পেয়েছেন।
নতুন ফ্রিজ কেনার পরে অবশ্যই এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ। এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল আরো পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন।২০৭৯১
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url